বাংলাদেশের মসজিদে নামাযী লোকদের মাঝে বেশির ভাগ লোকই বৃদ্ধ। মসজিদের প্রথম ২ কাতারে মানুষের চেয়ে চেয়ারের সংখ্যা বেশী। যুবক শ্রেণীর লোক খুব কমই মসজিদে আসে। শতকরা ১০% এর বেশী না। এটা শহরের চিত্র। গ্রামের মসজিদ গুলোর অবস্থা আরো ভয়াবহ। এভাবে চলতে থাকলে যখন বৃদ্ধ লোক গুলি মারা যাবে তখন মসজিদ গুলোতে নামায পড়তে আসবে কারা ? তাছাড়া নামায পড়তে হলে কোরান পড়তে হয়। আর আল-কোরান অবশ্যই তাজবীদ সহকারে পড়তে হবে। আরবী ভাষার কয়েকটি অক্ষর আছে যে গুলো উচচারন করা একটু কঠিন। ভালো আলেমের কাছ থেকে শিখতে হয়। বৃদ্ধরা তো এগুলি শিখেও নাই আর এই বয়সে এগুলি শিখা খুব কঠিন। আর যুবকদের কথা আর কি বলবো? তাদের তো ইসলামের প্রতি কোন আগ্রহই নেই। আমার বয়স ২৩ বছর। আমি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালইয়ের পদার্থ বিঞ্জান বিভাগের ৪র্থ বর্ষে পড়ছি। সেশন:২০০৫-০৬। ইসলাম চর্চার কারনে আমি নিজেই পুলিশি ঝামেলাই পড়েছিলাম। বাংলাদেশের মানুষদের নামায না পড়ার আর একটি কারন হলো তারা আল-কোরআন অর্থ সহকারে পড়েনা। শুধু তোতা পাখির মত মুখস্থ করে পড়ে। সূরা বাকারার সুদ নিষিদ্ধের আয়াত পড়ে আবার কিছুক্ষন পড়ে সুদের কারবারে লিপ্ত হয়ে পড়ে। যেভাবে চলছে সেভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের ইসলামের অবস্থা খুব খারাপ হবে। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা রহমত করুক বাংলাদেশের মানুষদের প্রতি।
আপনাদের কে ধন্যবাদ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনাদের কে উত্তম প্রতিদান দিক। in Facebook I have an account by that- Farabi1924@gmail.com.
Saturday, May 7, 2011
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment