Sunday, June 19, 2011
আমি ইসলাম কে ভালবাসি: হাদীসে কুদসী ১ম পর্ব
আমি ইসলাম কে ভালবাসি: হাদীসে কুদসী ১ম পর্ব: "রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মুখ নিঃসৃত যেসব কথা সরাসরী আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন এরকম বাক্য দ্বারা শুরু হয় তাকেই..."
হাদীসে কুদসী ১ম পর্ব
রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মুখ নিঃসৃত যেসব কথা সরাসরী আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন এরকম বাক্য দ্বারা শুরু হয় তাকেই হাদীসে কুদসী বলা হয়। অর্থ্যাৎ রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মুখে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার বাণী সম্ভার। আমি এখানে কয়েকটি হাদীসে কুদসী দিলাম আপনাদের পড়ার জন্য।
১- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “ যখন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মাখলুক সৃষ্টি করতে স্থির করলেন, তখন তিনি নিজের কিতাবে যা তাঁর কাছে সংরক্ষিত আছে, নিজের জন্য লিখে নিলেন। নিশ্চয়ই আমার রহমত আমার ক্রোধের উপর প্রাধান্য বিস্তার করবে। ” (সহীহ বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
২- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ আমি সকল শরীকের শিরক ( অংশীবাদ ) থেকে সম্পূর্ণ অমুখাপেক্ষী। যে কেউ এমন আমল করে যাতে সে আমার সাথে অন্যকে শরীক করে, আমি তাকে ও তার শিরককে ছেড়ে দেই। ( অর্থ্যাৎ তার সাথে ও তার শিরকের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই ) ” - ( সহীহ মুসলিম শরীফ, ইবনে মাযাহ )
৩- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ অহংকার আমার চাদর আর শ্রেষ্ঠত্ব আমার ইযার। ( জামা বিশেষ, রুপক অর্থে ). সুতরাং যে কেউ এতদুভয়ের কোন একটি নিয়ে আমার সাথে টানা-হেঁচরা করবে, আমি তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে। ” -( আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ )
৪- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ তিন ব্যক্তি এমন আছে, কিয়ামতের দিন আমি যাদের বিপক্ষ হব। (এক) এমন ব্যক্তি যে আমার সাথে কৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ করলো; (দুই) যে ব্যক্তি কোন স্বাধীন মানুষ বিক্রি করে তার দাম ভোগ করলো, (তিন) যে ব্যক্তি কোন শ্রমিক নিয়োগ করে তার থেকে পুরো কাজ আদায় করে নিল, কিন্তু তাকে তার মজুরী পরিশোধ করলো না। ”- (সহীহ বুখারী, ইবনে মাজাহ)
তথ্য সূত্রঃ চল্লিশ হাদীসে কুদসী, লেখকঃ ডঃ ইযযুদ্দিন ইবরাহীম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
১- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “ যখন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মাখলুক সৃষ্টি করতে স্থির করলেন, তখন তিনি নিজের কিতাবে যা তাঁর কাছে সংরক্ষিত আছে, নিজের জন্য লিখে নিলেন। নিশ্চয়ই আমার রহমত আমার ক্রোধের উপর প্রাধান্য বিস্তার করবে। ” (সহীহ বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
২- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ আমি সকল শরীকের শিরক ( অংশীবাদ ) থেকে সম্পূর্ণ অমুখাপেক্ষী। যে কেউ এমন আমল করে যাতে সে আমার সাথে অন্যকে শরীক করে, আমি তাকে ও তার শিরককে ছেড়ে দেই। ( অর্থ্যাৎ তার সাথে ও তার শিরকের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই ) ” - ( সহীহ মুসলিম শরীফ, ইবনে মাযাহ )
৩- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ অহংকার আমার চাদর আর শ্রেষ্ঠত্ব আমার ইযার। ( জামা বিশেষ, রুপক অর্থে ). সুতরাং যে কেউ এতদুভয়ের কোন একটি নিয়ে আমার সাথে টানা-হেঁচরা করবে, আমি তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে। ” -( আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ )
৪- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- “আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন-“ তিন ব্যক্তি এমন আছে, কিয়ামতের দিন আমি যাদের বিপক্ষ হব। (এক) এমন ব্যক্তি যে আমার সাথে কৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ করলো; (দুই) যে ব্যক্তি কোন স্বাধীন মানুষ বিক্রি করে তার দাম ভোগ করলো, (তিন) যে ব্যক্তি কোন শ্রমিক নিয়োগ করে তার থেকে পুরো কাজ আদায় করে নিল, কিন্তু তাকে তার মজুরী পরিশোধ করলো না। ”- (সহীহ বুখারী, ইবনে মাজাহ)
তথ্য সূত্রঃ চল্লিশ হাদীসে কুদসী, লেখকঃ ডঃ ইযযুদ্দিন ইবরাহীম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
Friday, June 17, 2011
News about Chittagong University science Faculty
আমি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা বিভাগে ৪ র্থ বর্ষে পড়ি। তো পদার্থবিদ্যা বিভাগে পড়ার কারণে বিজ্ঞানের অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পেরেছি এ জন্য পদার্থ বিদ্যা বিভাগের কাছে কৃতজ্ঞ। কিন্তু সাথে সাথে মনের মাঝে এক কষ্টও আছে। তা হলো ইন্টারনেট ব্যবহার না করতে পারা। পদার্থবিদ্যা বিভাগ কেন, রসায়ন, গণিত, পরিসংখ্যান কোন বিভাগেই ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করার কোন সুযোগ নেই। কম্পিউটার ল্যাবের কম্পিউটার গুলি সব পেন্টিয়াম-৩ মডেলের। শুধুমাত্র মাষ্টার্সের ছাত্ররা ল্যাবে ঢুকতে পাড়ে। আজ পর্যন্ত নিজের একটা পেন ড্রাইভ দিয়ে পদার্থবিদ্যা বিভাগের কম্পিউটার ল্যাবে একটা কাজ করতেও পারলাম না। যেখানে B.B.A. Faculty এর ছাত্ররা তাদের কম্পিউটার ল্যাবে Facebook থেকে শুরু করে ইন্টারনেট এ কত কাজ করে সারাদিন, সেখানে আমরা ৪ র্থ বর্ষ শেষ করে ফেলছি কোনদিন কম্পিউটার ল্যাবে বসতে পারলাম না। এই দুঃখ আমি কোথায় রাখি? চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের Science Faculty এর ৭০% ছাত্র কম্পিউটার এর মাউস ধরতে পারে না। যদি বলা হয় একটা ই-মেইল করো সাথে কিছু ফাইল ও ছবি সংযুক্ত করে তাহলে ৫০% ছাত্রই তা পারবে না। এই ব্যর্থ তার দায় তো Science Faculty এর Dean ও Teacher দের নিতে হবে। প্রচুর ছাত্রের জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের Science Faculty তে পড়ে। ইন্টারনেট ছাড়া কিভাবে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের Science Faculty চলতে পাড়ে তা হলো এই পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য ! তাই আমরা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের Science Faculty এর ছাত্র ছাত্রীরা অতি শীঘ্র কর্তৃপক্ষের কাছে ইন্টারনেট সংযোগের দাবি জানাচ্ছি।
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে
ফারাবী, পদার্থ বিদ্যা বিভাগ
Farabi1924@gmail.com
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে
ফারাবী, পদার্থ বিদ্যা বিভাগ
Farabi1924@gmail.com
Saturday, June 11, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম ১ম পর্ব
ইসলাম- কোরান- হাদীস: হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম ১ম পর্ব: "হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম হচ্ছেন হযরত ঈসা আলাইহিসসাল্লাম এর মাতা। খ্রিষ্টানরা উনাকে মাতা মেরী বলে ডাকে। আল-কোরানে সূরা মরিয়ম এবং সূরা আল-ই..."
হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম ১ম পর্ব
হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম হচ্ছেন হযরত ঈসা আলাইহিসসাল্লাম এর মাতা। খ্রিষ্টানরা উনাকে মাতা মেরী বলে ডাকে। আল-কোরানে সূরা মরিয়ম এবং সূরা আল-ইমরান নামে দুই টি সূরা রয়েছে। সেখানে হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ইমরান হচ্ছেন হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর পিতা। উনি ছিলেন বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদের সম্মানিত ইমাম। হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর মায়ের নাম ছিল হান্না কিংবা হাসনা। উনি ছিলেন নিঃসন্তান। উনার মায়ের মনের বাসনা ছিল যে উনার কোন সন্তান হলে উনি সেই সন্তান কে বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদের খেদমতের জন্য উৎসর্গ করবেন পবিত্র কোরানে ঘটনাটি এভাবে উল্লেখ আছে – “ অতঃপর যখন সে ( ইমরানের স্ত্রী ) সন্তান প্রসব করলো তখন সে বলে উঠলোঃ হে পরওয়ারদিগার ! আমি তো মেয়ে প্রসব করেছি এবং পুত্র সন্তান তো এই কন্যা সন্তানের মত নয়। ” ( সূরা আল-ইমরান-৩৬ ) অর্থ্যাৎ ছেলে ও মেয়ে তো একরকম নয়। তখন ইমরানের স্ত্রীর এই অভিযোগের সাথে সাথে আল্লাহ সুবহানাতায়াল উত্তর দিচ্ছেন, “ আল্লাহ তো জ্ঞাত রয়েছেন সে যা প্রসব করেছে সে সম্পর্কে। ” অর্থ্যাৎ আল্লাহ সুবহানাতায়াল তাঁর দোয়া কবুল করেছেন এবং সে দোয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি জেনে শুনে এ সন্তান দান করেছেন।
অতঃপর ইমরানের স্ত্রীর বলেনঃ “ যাই হোক আমি এ মেয়ের নাম রাখলাম মরিয়ম এবং তাকে ও তার ভবিষ্যত বংশধরকে শয়তানের ফেৎনা থেকে রক্ষা করার জন্য তোমারই (আল্লাহ সুবহানাতায়াল) আশ্রয় প্রার্থনা করছি। ” ( সূরা আল-ইমরান-৩৬ )
ইমরানের স্ত্রীর এ প্রার্থনাও কবুল করে আল্লাহ সুবহানাতায়াল দুনিয়া বাসীকে জানিয়ে দিলেন- “ শেষ পর্যন্ত তাঁর খোদা এ মেয়ে সন্তান কে সন্তষ্টির সাথে কবুল করেছিলেন এবং তাকে খুব ভালো মেয়ে হিসাবে গড়ে তুললেন। ” ( সূরা আল-ইমরান-৩৭ )
হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর জন্মের কিছু পূর্বেই উনার পিতা মারা যান। হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম জন্মলাভ করার পর তাঁর মা তাঁকে খোদার কাজের জন্য বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদে নিয়ে যান। তখন অনেকেই হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর অভিভাবকত্ব নিতে ইচ্ছুক ছিলেন। তখন লটারীর মাধ্যমে হযরত যাকারিয়া আলাইহিসসাল্লাম হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর অভিভাবকত্বের দায়িত্ব পান। উনি ছিলেন হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর খালু। হযরত যাকারিয়া আলাইহিসসাল্লাম যখন হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর পৃষ্ঠপোষকতা করতে লাগলেন, তখন যখনই হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর মেহরাবে যেতেন, তখনই তাঁর নিকত কিছু না কিছু অমৌসুমি ফলমূল দেখতেন। আল-কোরানে এই ঘটনাটি এভাবে আছে- “ মরিয়ম উহা তুমি কোথায় পেলে? মরিয়ম তখন উত্তর দিত, ইহা খোদার নিকট থেকে আসেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন তাকে বিপুল পরিমানে রিযিক দান করেন” ( সূরা আল-ইমরান-৩৭ )
মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম যখন প্রাপ্ত বয়স্ক হন তখন উনার কাছে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার দূত অর্থ্যাৎ ফেরেশতা আসেন। আল-কোরানে পুরো ঘটনাটি খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ আছে। “ এমতাবস্থায় আমি মরিয়মের নিকট নিজের রুহ (অর্থ্যাৎ ফেরেশতাকে ) পাঠালাম, আর সে তার সামনে এক পূর্ণাঙ্গ মানুষের আকারে আত্মপ্রকাশ করলো। ”
-“ এ দেখে মরিয়ম বলে উঠলোঃ আমি তোমার হতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কাছে
অতঃপর ইমরানের স্ত্রীর বলেনঃ “ যাই হোক আমি এ মেয়ের নাম রাখলাম মরিয়ম এবং তাকে ও তার ভবিষ্যত বংশধরকে শয়তানের ফেৎনা থেকে রক্ষা করার জন্য তোমারই (আল্লাহ সুবহানাতায়াল) আশ্রয় প্রার্থনা করছি। ” ( সূরা আল-ইমরান-৩৬ )
ইমরানের স্ত্রীর এ প্রার্থনাও কবুল করে আল্লাহ সুবহানাতায়াল দুনিয়া বাসীকে জানিয়ে দিলেন- “ শেষ পর্যন্ত তাঁর খোদা এ মেয়ে সন্তান কে সন্তষ্টির সাথে কবুল করেছিলেন এবং তাকে খুব ভালো মেয়ে হিসাবে গড়ে তুললেন। ” ( সূরা আল-ইমরান-৩৭ )
হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর জন্মের কিছু পূর্বেই উনার পিতা মারা যান। হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম জন্মলাভ করার পর তাঁর মা তাঁকে খোদার কাজের জন্য বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদে নিয়ে যান। তখন অনেকেই হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর অভিভাবকত্ব নিতে ইচ্ছুক ছিলেন। তখন লটারীর মাধ্যমে হযরত যাকারিয়া আলাইহিসসাল্লাম হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর অভিভাবকত্বের দায়িত্ব পান। উনি ছিলেন হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর খালু। হযরত যাকারিয়া আলাইহিসসাল্লাম যখন হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর পৃষ্ঠপোষকতা করতে লাগলেন, তখন যখনই হযরত মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম এর মেহরাবে যেতেন, তখনই তাঁর নিকত কিছু না কিছু অমৌসুমি ফলমূল দেখতেন। আল-কোরানে এই ঘটনাটি এভাবে আছে- “ মরিয়ম উহা তুমি কোথায় পেলে? মরিয়ম তখন উত্তর দিত, ইহা খোদার নিকট থেকে আসেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন তাকে বিপুল পরিমানে রিযিক দান করেন” ( সূরা আল-ইমরান-৩৭ )
মরিয়ম আলাইহিসসাল্লাম যখন প্রাপ্ত বয়স্ক হন তখন উনার কাছে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার দূত অর্থ্যাৎ ফেরেশতা আসেন। আল-কোরানে পুরো ঘটনাটি খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ আছে। “ এমতাবস্থায় আমি মরিয়মের নিকট নিজের রুহ (অর্থ্যাৎ ফেরেশতাকে ) পাঠালাম, আর সে তার সামনে এক পূর্ণাঙ্গ মানুষের আকারে আত্মপ্রকাশ করলো। ”
-“ এ দেখে মরিয়ম বলে উঠলোঃ আমি তোমার হতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কাছে
Wednesday, June 8, 2011
আমি ইসলাম কে ভালবাসি: A Dream of a BANGLADESHI Boy
আমি ইসলাম কে ভালবাসি: A Dream of a BANGLADESHI Boy: "i am Farabi, student of Physics in Chittagong University from Bangladesh . . i am a Islamic minded boy. i always pray 5 time Salat/ Namaz..."
ডাক যোগে FREE ইসলামি বই পেতে হলে
প্রথমে www.islamic-message.net এই ওয়েবসাইট টি ওপেন করতে হবে। তারপর Subscribe বাটন টি ক্লিক করতে হবে। সেখানে ইমেইল ঠিকানা ও নতুন পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তারপর ভাষা নির্বাচন করতে হবে। প্রথমে বাংলা এরপর ইংলিশ। তারপর নিজের নাম, ঠিকানা, মোবাইল ইত্যাদি ভালভাবে লেখতে হবে। State/province এই ঘর টি খালি রাখতে হবে। এই ঘরের পাশে ছোট এক টি বাক্সে Leave it empty বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর কমপ্লিট বাটনে ক্লিক করার পর আপনার দেয়া ই-মেইল ঠিকানায় একটি লিঙ্ক যাবে। সেটাই ক্লিক করে নতুন ভাবে ওয়েবসাইটটিতে ঢুকতে হবে। তারপর Login বাটনে ক্লিক করে আপনার দেয়া ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড লিখে ওয়েবসাইট টিতে ঢুকতে হবে। উপরে বাম পাশে Order and Download বাটনে ক্লিক করতে হবে। প্রথমে আপনার ভাষা English ও বাংলা নির্বাচন করে বইএর ক্যাটাগরি পছন্দ করতে হবে। তারপর অনেক বই এর নাম আসবে। একসাথে সর্বোচ্চ ৩ টা বই নির্বাচন করে Complete order বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার ই-মেইলে মেইল আসবে, তাতে বলা হবে আপনার বই আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হবে। বই আস্তে সর্বোচ্চ ২ মাস সময় লাগতে পারে। এ পর্যন্ত আমার কাছে বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় প্রায় ১০০০ টাকার বই এসেছে। আপনিও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। এটি মিশর ভিত্তিক একটি সেবা। সমস্যা হলে আমাকে ফোন করতে পারেন- ০১১৯৫৪২৬০৫০।
Sunday, June 5, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: ইসলামের দৃস্টিতে যিশু
ইসলাম- কোরান- হাদীস: ইসলামের দৃস্টিতে যিশু: "খ্রিস্টধর্মের বিশ্বাস ও যীশু সম্পর্কে অনেক আয়াত আল কোরানে আছে। মুসলমানরা যিশু কে সাধারনত ঈসা হিসাবে বলে এবং তাদের এক জন রাসুল হিসাবেই মানে।..."
ইসলামের দৃস্টিতে যিশু
খ্রিস্টধর্মের বিশ্বাস ও যীশু সম্পর্কে অনেক আয়াত আল কোরানে আছে। মুসলমানরা যিশু কে সাধারনত ঈসা হিসাবে বলে এবং তাদের এক জন রাসুল হিসাবেই মানে। আল কোরানে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা ঈসা ও মসীহ দুইটি নামই উল্লেখ করেছেন। ঈসা (আঃ) এর পিতা ছাড়া জন্মের ব্যাপারে কোরানে বলা হয়েছেঃ ‘‘ খোদার নিকত ঈসার দৃষ্টান্ত হলো আদমের ন্যায়; এই রুপে যে, আল্লাহ তাঁকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং নির্দেশ দিয়েছেন হও, আর অমনি সে হয়ে গেল।(সুরা আল ইমরান-আয়াতঃ৫৯)’’।
‘‘ মরিয়ম পুত্র মসীহ কিছুই ছিল না একজন রাসুল ব্যতীত। তাঁর পূর্বে আরো অনেক রাসুলই
অতীত হয়েছে। তাঁর মা একজন পবিত্র ও সত্যপন্থী মহিলা ছিল তাঁরা উভয়েই খাদ্য গ্রহন করতো ( সুরা মায়েদা, আয়াতঃ৭৫)’’।
‘‘ তোমরা তিন খোদা বলো না, ফিরে এসো, তবে তোমাদের কল্যান হবে। নিশ্চয় আল্লাহই একমাত্র মাবুদ। তাঁর কোন সন্তান হওয়া থেকে তিনি পবিত্র। (সুরা নিসা, আয়াতঃ১৭১)
মুসলমানরা আরো বিশ্বাস করে হযরত ঈসা (আঃ) কিয়ামতের পুর্বে আবার আসবেন এবং উনি দাজ্জাল কে হত্যা করবেন।
তথ্যসুত্রঃ হযরত ঈসা রুহুল্লাহ, লেখকঃ আজিজুল হক আনসারী।
‘‘ মরিয়ম পুত্র মসীহ কিছুই ছিল না একজন রাসুল ব্যতীত। তাঁর পূর্বে আরো অনেক রাসুলই
অতীত হয়েছে। তাঁর মা একজন পবিত্র ও সত্যপন্থী মহিলা ছিল তাঁরা উভয়েই খাদ্য গ্রহন করতো ( সুরা মায়েদা, আয়াতঃ৭৫)’’।
‘‘ তোমরা তিন খোদা বলো না, ফিরে এসো, তবে তোমাদের কল্যান হবে। নিশ্চয় আল্লাহই একমাত্র মাবুদ। তাঁর কোন সন্তান হওয়া থেকে তিনি পবিত্র। (সুরা নিসা, আয়াতঃ১৭১)
মুসলমানরা আরো বিশ্বাস করে হযরত ঈসা (আঃ) কিয়ামতের পুর্বে আবার আসবেন এবং উনি দাজ্জাল কে হত্যা করবেন।
তথ্যসুত্রঃ হযরত ঈসা রুহুল্লাহ, লেখকঃ আজিজুল হক আনসারী।
Thursday, June 2, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: Free আল কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে
ইসলাম- কোরান- হাদীস: Free আল কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে: "Free আল কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে মাখরায সহকারে সহজ পদ্ধতিতে আল- কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে। আগ্রহীদের বাসায় গিয়ে পড়ানো হবে। কোন টাকা গ্রহন ..."
Free আল কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে
Free আল কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে
মাখরায সহকারে সহজ পদ্ধতিতে আল- কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে। আগ্রহীদের বাসায় গিয়ে পড়ানো হবে। কোন টাকা গ্রহন করা হবে না।
যোগাযোগ
ফারাবী
01195426050
মাখরায সহকারে সহজ পদ্ধতিতে আল- কোরান শিক্ষা দেওয়া হবে। আগ্রহীদের বাসায় গিয়ে পড়ানো হবে। কোন টাকা গ্রহন করা হবে না।
যোগাযোগ
ফারাবী
01195426050
Saturday, May 28, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: আল্লাহর কাছে দোয়া করার নিয়ম কানুন
ইসলাম- কোরান- হাদীস: আল্লাহর কাছে দোয়া করার নিয়ম কানুন: "দোয়া ও মুনাজাতঃ ১. দোয়া কবুলের অনুকুল অবস্থা ও সময় ২. দোয়া কবুলের অন্তরায়সমুহ ৩. দোয়া প্রার্থনাকারী যা থেকে দুরে থাকবেন, ৪. দোয়া-মুনা..."
আল্লাহর কাছে দোয়া করার নিয়ম কানুন
দোয়া ও মুনাজাতঃ ১. দোয়া কবুলের অনুকুল অবস্থা ও সময় ২. দোয়া কবুলের অন্তরায়সমুহ ৩. দোয়া প্রার্থনাকারী যা থেকে দুরে থাকবেন, ৪. দোয়া-মুনাজাতের আদাবসমুহ
দোয়া ও মুনাজাত
দোয়া বিশেষ ধরনের ইবাদত। দোয়া যে ইবাদত তা সহীহ হাদিসে বর্ণিত রয়েছে। কোন রাসুল কিংবা অলীর জন্য যেমন সালাত আদায় করা চলেনা, তেমনিভাবে কোন রাসূল অথবা অলীর নিকট (তাদের মৃত্যুর পর) আল্লাহকে ছেড়ে কোন দোয়া চাওয়া যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ “আল্লাহকে ছেড়ে কাউকে ডেকোনা, যে না তোমার কোন উপকার করতে পারবে, আর না কোন তি করতে পারবে। যদি তা কর অবশ্যই তুমি জালিমদের (মুশরিক) অন্তভূক্ত হয়ে যাবে”। (সুরা ইউনূস, ১০ঃ ১০৬ আয়াত)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যখন কিছু চাও একমাত্র আল্লাহর নিকট চাও, আর সাহায্য চাইলেও তাঁর নিকট চাও”। (তিরমিজি)
দোয়া কবুলের অনুকুল অবস্থা ও সময়ঃ
# আযান ও যুদ্ধের ময়দানে যখন মুজাহিদগন সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান
# আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়
# সিজদার মধ্যে
# ফরজ নামাযের শেষে
# জুমআর দিনের শেষ অংশে
# রাতের শেষ তৃতীয়াংশে
# দুআ ইউনুস দ্বারা প্রার্থনা করলে
# মুসলিম ভাইয়ের অনুপস্থিতে তার জন্য দুআ করা
# সিয়ামপালনকারী, মুসাফির, মজলুমের দুআ এবং সন্তানের বিরুদ্ধে পিতা-মাতার দুআ
# আরাফাত দিবসে দুআ
# বিপদগ্রস্থ ও অসহায় ব্যক্তির দুআ
# হজ্ব ও ওমরাকারীর দুআ এবং আল্লাহর পথে অংশগ্রহনকারীর দুআ
# পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর মোনাজাত
(সালাত শেষে যে সকল দুআ ও জিকির হাদিস দ্বারা প্রমাণিত)
দোয়া কবুলের অন্তরায়সমুহঃ
# হারাম খাদ্য, হারাম পানীয় ও হারাম বস্ত্র
# সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ বর্জন করা
# দুআ কবুলে তাড়াহুড়ো করা
# অন্তরের উদাসীনতা
# ব্যক্তিত্বের এক বিশেষ ধরনের দুর্বলতা
দোয়া প্রার্থনাকারী যা থেকে দুরে থাকবেনঃ
# আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দুআ করা
# দুআয় সীমা লংঘন করা
# আল্লাহর রহমতকে সীমিত করার জন্য দুআ করা
# নিজের ও নিজের পরিবারের বা সম্পদের বিরুদ্ধে দোয়া করা
# সুর ও ছন্দ সহযোগে দুআ করা
দোয়া-মুনাজাতের আদাবসমুহঃ
# দুআ করার সময় তা কবুল হওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস রাখা এবং দৃঢ়তার সঙ্গে দুআ করা
# বিনয় ও একগ্রতার সঙ্গে দুআ করা এবং আল্লাহর অনুগ্রহ লাভ ও তাঁর শাস্তি থেকে বাঁচার প্রবল আগ্রহ নিয়ে দুআ করা
# আল্লাহর কাছে অত্যন্ত বিনীত ভাবে ধর্না দেয়া এবং নিজের দুর্বলতা, অসহায়ত্ব ও বিপদের কথা আল্লাহর কাছে প্রকাশ করা
# দুআয় আল্লাহর হামদ প্রশংসা করা ও রাসুল (সাঃ) এর প্রতি দরুদ পেশ করা
# আল্লাহর সুন্দর নামসমুহ ও তাঁর মহৎ গুনাবলী দ্বারা দুআ করা
# পাপ ও গুনাহ স্বীকার করে প্রার্থনা করা
# প্রার্থনাকারী নিজের কল্যানের দুআ করবে নিজের বা মুসলিমের অনিষ্টের দুআ করবে না
# সৎ কাজের অসীলা দিয়ে দুআ করা
# বেশী বেশী ও বার বার দুআ করা
# সুখে-দুঃখে সর্বাবস্থায় দুআ করা
# দুআর বাক্য তিনবার করে উচ্চারণ করা
# দুআ-মুনাজাতে উচ্চস্বর পরিহার করা
# দুআ-প্রার্থনার পূর্বে অযু করা
# দুআয় দুহাত উত্তোলন করা
# কিবলামুখী হওয়া
দোয়া ও মুনাজাত
দোয়া বিশেষ ধরনের ইবাদত। দোয়া যে ইবাদত তা সহীহ হাদিসে বর্ণিত রয়েছে। কোন রাসুল কিংবা অলীর জন্য যেমন সালাত আদায় করা চলেনা, তেমনিভাবে কোন রাসূল অথবা অলীর নিকট (তাদের মৃত্যুর পর) আল্লাহকে ছেড়ে কোন দোয়া চাওয়া যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ “আল্লাহকে ছেড়ে কাউকে ডেকোনা, যে না তোমার কোন উপকার করতে পারবে, আর না কোন তি করতে পারবে। যদি তা কর অবশ্যই তুমি জালিমদের (মুশরিক) অন্তভূক্ত হয়ে যাবে”। (সুরা ইউনূস, ১০ঃ ১০৬ আয়াত)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যখন কিছু চাও একমাত্র আল্লাহর নিকট চাও, আর সাহায্য চাইলেও তাঁর নিকট চাও”। (তিরমিজি)
দোয়া কবুলের অনুকুল অবস্থা ও সময়ঃ
# আযান ও যুদ্ধের ময়দানে যখন মুজাহিদগন সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান
# আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়
# সিজদার মধ্যে
# ফরজ নামাযের শেষে
# জুমআর দিনের শেষ অংশে
# রাতের শেষ তৃতীয়াংশে
# দুআ ইউনুস দ্বারা প্রার্থনা করলে
# মুসলিম ভাইয়ের অনুপস্থিতে তার জন্য দুআ করা
# সিয়ামপালনকারী, মুসাফির, মজলুমের দুআ এবং সন্তানের বিরুদ্ধে পিতা-মাতার দুআ
# আরাফাত দিবসে দুআ
# বিপদগ্রস্থ ও অসহায় ব্যক্তির দুআ
# হজ্ব ও ওমরাকারীর দুআ এবং আল্লাহর পথে অংশগ্রহনকারীর দুআ
# পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর মোনাজাত
(সালাত শেষে যে সকল দুআ ও জিকির হাদিস দ্বারা প্রমাণিত)
দোয়া কবুলের অন্তরায়সমুহঃ
# হারাম খাদ্য, হারাম পানীয় ও হারাম বস্ত্র
# সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ বর্জন করা
# দুআ কবুলে তাড়াহুড়ো করা
# অন্তরের উদাসীনতা
# ব্যক্তিত্বের এক বিশেষ ধরনের দুর্বলতা
দোয়া প্রার্থনাকারী যা থেকে দুরে থাকবেনঃ
# আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দুআ করা
# দুআয় সীমা লংঘন করা
# আল্লাহর রহমতকে সীমিত করার জন্য দুআ করা
# নিজের ও নিজের পরিবারের বা সম্পদের বিরুদ্ধে দোয়া করা
# সুর ও ছন্দ সহযোগে দুআ করা
দোয়া-মুনাজাতের আদাবসমুহঃ
# দুআ করার সময় তা কবুল হওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস রাখা এবং দৃঢ়তার সঙ্গে দুআ করা
# বিনয় ও একগ্রতার সঙ্গে দুআ করা এবং আল্লাহর অনুগ্রহ লাভ ও তাঁর শাস্তি থেকে বাঁচার প্রবল আগ্রহ নিয়ে দুআ করা
# আল্লাহর কাছে অত্যন্ত বিনীত ভাবে ধর্না দেয়া এবং নিজের দুর্বলতা, অসহায়ত্ব ও বিপদের কথা আল্লাহর কাছে প্রকাশ করা
# দুআয় আল্লাহর হামদ প্রশংসা করা ও রাসুল (সাঃ) এর প্রতি দরুদ পেশ করা
# আল্লাহর সুন্দর নামসমুহ ও তাঁর মহৎ গুনাবলী দ্বারা দুআ করা
# পাপ ও গুনাহ স্বীকার করে প্রার্থনা করা
# প্রার্থনাকারী নিজের কল্যানের দুআ করবে নিজের বা মুসলিমের অনিষ্টের দুআ করবে না
# সৎ কাজের অসীলা দিয়ে দুআ করা
# বেশী বেশী ও বার বার দুআ করা
# সুখে-দুঃখে সর্বাবস্থায় দুআ করা
# দুআর বাক্য তিনবার করে উচ্চারণ করা
# দুআ-মুনাজাতে উচ্চস্বর পরিহার করা
# দুআ-প্রার্থনার পূর্বে অযু করা
# দুআয় দুহাত উত্তোলন করা
# কিবলামুখী হওয়া
Sunday, May 22, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কয়ে...
ইসলাম- কোরান- হাদীস: রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কয়ে...: "আল-কোরান এবং বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থে রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিছু নামের বাংলা অর্থ দিলাম- প্রশংসিত, প্রশংসাকারী, প্রতি..."
রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কয়েকটি নাম
আল-কোরান এবং বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থে রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিছু নামের বাংলা অর্থ দিলাম-
প্রশংসিত, প্রশংসাকারী, প্রতিনিধি, বিজয়ী, সমাপনকারী, একত্রকারী, নিশ্চিহ্নকারী, আহবানকারী, প্রদীপ, ন্যায়পরায়ন, সুসংবাদদাতা, ভয় প্রদর্শনকারী, পথ প্রদর্শক, আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ, আল্লাহর বার্তাবাহক, কম্বল পরিহিত, চাদর পরিহিত, সুপারিশকারী, প্রিয় বন্ধু, মনোনিত, নির্বাচীত, মক্কাবাসী, মদীনাবাসী, মরুবাসী, আরবের অধিবাসী, বনি হাশেম বংশীয়, কোরাইশ বংশীয়, নিরক্ষর, পিত্রহীন, সৎ কাজের আদেশ দাতা, অসৎ কাজে বাধা প্রদানকারী, দানশীল, সর্বশেষ, হালালকারী, হারামকারী, সর্দার, অভিভাবক, .......
।
দুরুদে ইব্রাহিমঃ
হে আল্লাহ মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর প্রতি ও তাঁর বংশধরদের প্রতি রহমত করুন, যেমন রহমত করেছেন হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর বংশধরদের প্রতি। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত ও পবিত্র।
হে আল্লাহ মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর প্রতি ও তাঁর বংশধরদের প্রতি বরকত নাযিল করুন, যেমন বরকত নাযিল করেছেন হযরত ইব্রাহিম (আঃ)ও তাঁর বংশধরদের প্রতি। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত ও পবিত্র।( মুসনাদে আহমদ
প্রশংসিত, প্রশংসাকারী, প্রতিনিধি, বিজয়ী, সমাপনকারী, একত্রকারী, নিশ্চিহ্নকারী, আহবানকারী, প্রদীপ, ন্যায়পরায়ন, সুসংবাদদাতা, ভয় প্রদর্শনকারী, পথ প্রদর্শক, আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ, আল্লাহর বার্তাবাহক, কম্বল পরিহিত, চাদর পরিহিত, সুপারিশকারী, প্রিয় বন্ধু, মনোনিত, নির্বাচীত, মক্কাবাসী, মদীনাবাসী, মরুবাসী, আরবের অধিবাসী, বনি হাশেম বংশীয়, কোরাইশ বংশীয়, নিরক্ষর, পিত্রহীন, সৎ কাজের আদেশ দাতা, অসৎ কাজে বাধা প্রদানকারী, দানশীল, সর্বশেষ, হালালকারী, হারামকারী, সর্দার, অভিভাবক, .......
।
দুরুদে ইব্রাহিমঃ
হে আল্লাহ মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর প্রতি ও তাঁর বংশধরদের প্রতি রহমত করুন, যেমন রহমত করেছেন হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর বংশধরদের প্রতি। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত ও পবিত্র।
হে আল্লাহ মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর প্রতি ও তাঁর বংশধরদের প্রতি বরকত নাযিল করুন, যেমন বরকত নাযিল করেছেন হযরত ইব্রাহিম (আঃ)ও তাঁর বংশধরদের প্রতি। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত ও পবিত্র।( মুসনাদে আহমদ
Saturday, May 21, 2011
ইসলাম- কোরান- হাদীস: এস্তেগফার
ইসলাম- কোরান- হাদীস: এস্তেগফার: "এস্তেগফার শব্দের অর্থ হল ক্ষমা প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কাছে নিজের যাবতীয় পাপ কার্য থেকে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এ কাজ গুলো..."
এস্তেগফার
এস্তেগফার শব্দের অর্থ হল ক্ষমা প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কাছে নিজের যাবতীয় পাপ কার্য থেকে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এ কাজ গুলো আর না করার অঙীকার করার নামই হলো এস্তেগফার। এস্তেগফারের বরকতঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- ‘‘ যে ব্যক্তি সব সময় আল্লাহর কাছে এস্তেগফার করতে থাকে, আল্লাহ তায়ালা তার জন্য সংকট থেকে মুক্তির পথ বের করে দিবেন, তার যাবতীয় চিন্তা ও উদ্ধেগ দূর করে তাকে প্রশস্ততা ও প্রশান্তি দান করবেন এবং তাকে কল্পনাও করা যায় না এমন জায়গা থেকে রিযিক দিবেন।’’ তথ্যসূত্রঃ আবু দাউদ, মুসনাদে আহমদ)।
একটি এস্তেগফারঃ হযরত যায়েদ (রাঃ)বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- ‘‘ যে নিম্নোক্ত ভাষায় আল্লাহ তায়ালার দরবারে তওবা ও এস্তেগফার করে, তাকে অবশ্যই ক্ষমা করা হবে যদিও সে জিহাদের ময়দান থেকে পলায়নের মত গুরুতর গোনাহ করে থাকেঃ
আস্তগফিরুল্লা হাল্লাযিই লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুমু ওয়া আতুওবু ইলাইহি। অর্থঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি চিরজীবি, বিশ্বের প্রতিষ্ঠাকারী। আমি তাঁর সমীপে তওবা করছি।’’
তথ্যসূত্রঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এবাদত, দোয়া ও মোনাজাত, লেখক- মাওলানা মহিউদ্দিন খান।
যিকিরঃ
যিকির শব্দের অর্থ হলো আল্লাহর নাম স্মরন করা।
যিকিরের ফযীলতঃ
হযরত আবু হোরাইরা (রাঃ)-এর রেওয়াতে রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-‘‘ দুইটি কালেমা উচ্চারনে হালকা, আমলের দাঁড়িপাল্লায় খুব ওজনদার এবং করুনাময় আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়। এই কালেমা দুইটি হলোঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযিম। বাংলা অর্থঃ মহাপবিত্র আল্লাহ, তাঁর জন্য সকল প্রশংসা, মহাপবিত্র আল্লাহ, তিনি মহামহিম।’’
তথ্যসূত্রঃ মুসলিম শরীফ।
একটি এস্তেগফারঃ হযরত যায়েদ (রাঃ)বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- ‘‘ যে নিম্নোক্ত ভাষায় আল্লাহ তায়ালার দরবারে তওবা ও এস্তেগফার করে, তাকে অবশ্যই ক্ষমা করা হবে যদিও সে জিহাদের ময়দান থেকে পলায়নের মত গুরুতর গোনাহ করে থাকেঃ
আস্তগফিরুল্লা হাল্লাযিই লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুমু ওয়া আতুওবু ইলাইহি। অর্থঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি চিরজীবি, বিশ্বের প্রতিষ্ঠাকারী। আমি তাঁর সমীপে তওবা করছি।’’
তথ্যসূত্রঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এবাদত, দোয়া ও মোনাজাত, লেখক- মাওলানা মহিউদ্দিন খান।
যিকিরঃ
যিকির শব্দের অর্থ হলো আল্লাহর নাম স্মরন করা।
যিকিরের ফযীলতঃ
হযরত আবু হোরাইরা (রাঃ)-এর রেওয়াতে রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-‘‘ দুইটি কালেমা উচ্চারনে হালকা, আমলের দাঁড়িপাল্লায় খুব ওজনদার এবং করুনাময় আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়। এই কালেমা দুইটি হলোঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযিম। বাংলা অর্থঃ মহাপবিত্র আল্লাহ, তাঁর জন্য সকল প্রশংসা, মহাপবিত্র আল্লাহ, তিনি মহামহিম।’’
তথ্যসূত্রঃ মুসলিম শরীফ।
Tuesday, May 17, 2011
Islam-Quran-Hadis: request to Prime minister Sheikh hasina Bangladesh...
Islam-Quran-Hadis: request to Prime minister Sheikh hasina Bangladesh...: "আমরা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র ছাত্রী গত বছরের আগষ্ট মাসের ২ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ধিত বেতন ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে নিয়মাতান্ত..."
Sunday, May 15, 2011
Islam-Quran-Hadis: a marriage proposal for all Muslime Girl
Islam-Quran-Hadis: a marriage proposal for all Muslime Girl: "Dear, our prophet Hazrat Muhammod Sallallaho alaihi owa sallam is the greatest man for all time. He rose respect for woman, save their Lif..."
a marriage proposal for all Muslime Girl
Dear,
our prophet Hazrat Muhammod Sallallaho alaihi owa sallam is the greatest man for all time. He rose respect for woman, save their Life when they were buried alive. pls
read His Lifestory.
i m Farabi, student of Physics in old 4’th year from Chittagong
University in Bangladesh. my session - 2005-06. i m a islamic minded boy. i always
pray 5 time Salat/ Namaz , read the holy Al- Quran and Habit. my age is
24. i wish to pass my whole Life with you. so, pls Marry me. my cell-
+8801195426050.
our prophet Hazrat Muhammod Sallallaho alaihi owa sallam is the greatest man for all time. He rose respect for woman, save their Life when they were buried alive. pls
read His Lifestory.
i m Farabi, student of Physics in old 4’th year from Chittagong
University in Bangladesh. my session - 2005-06. i m a islamic minded boy. i always
pray 5 time Salat/ Namaz , read the holy Al- Quran and Habit. my age is
24. i wish to pass my whole Life with you. so, pls Marry me. my cell-
+8801195426050.
Friday, May 13, 2011
Islam-Quran-Hadis: মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকত একটি আকুল আবেদন
Islam-Quran-Hadis: মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকত একটি আকুল আবেদন: "আমরা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র ছাত্রী গত বছরের আগষ্ট মাসের ২ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ধিত বেতন ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে নিয়মাতান্ত..."
request to Prime minister Sheikh hasina Bangladesh
আমরা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র ছাত্রী গত বছরের আগষ্ট মাসের ২ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ধিত বেতন ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে নিয়মাতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামে অংশ গ্রহন করেছিলাম। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তপক্ষ প্রায় ১৫০-২০০ ছাত্রের বিরুদ্ধে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় এক টি ও হাটহাজারী থানায় ৪ টি মামলা দায়ের করে। এর মাঝে এক টি বিস্ফোরক ও বাকীগুলো ভাংচুর সংক্রান্ত। আজ ৮ মাস হয়ে গেলো মামলা গুলো এখুনো চলছে। আমাদের প্রতি মাসে এক বার করে চট্রগ্রাম কোর্টে হাজিরা দিতে হয়। প্রতি হাজিরায় আমাদের কে প্রতি ছাত্র প্রতি উকিল কে ২০০-৩০০ টাকা দিতে হয়। আমাদের পরীক্ষা থাকলেও চট্রগ্রাম কোর্টে গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। বর্তমানে আমরা মানসিক ভাবে খুব ভেংগে পড়েছি। আন্দোলনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছাত্র ছাত্রী রা অংশ গ্রহন করেছিলো। কিন্তু এখন স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী সরকারের সময়ই আমরা নির্যাতিত হচ্ছি। মামলা গুলি যদি প্রত্যাহার না হয় তাহলে সামনে আমাদের জন্য আরো খারাপ সময় অপেক্ষা করছে। এ ব্যাপারে আমরা আপনার কাছে আকুল আবেদন করছি আপনি আমাদের মামলার ঝামেলার হাত থেকে বাচান। আমরা আপনার সাহায্যের প্রতিক্ষায় থাকলাম।
নির্যাতিত ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে
ফারাবী, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
my mobile- 008801195426050.
নির্যাতিত ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে
ফারাবী, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
my mobile- 008801195426050.
Saturday, May 7, 2011
বাংলাদেশের মসজিদ সমূহ নিয়ে একটি পর্যালোচনা
বাংলাদেশের মসজিদে নামাযী লোকদের মাঝে বেশির ভাগ লোকই বৃদ্ধ। মসজিদের প্রথম ২ কাতারে মানুষের চেয়ে চেয়ারের সংখ্যা বেশী। যুবক শ্রেণীর লোক খুব কমই মসজিদে আসে। শতকরা ১০% এর বেশী না। এটা শহরের চিত্র। গ্রামের মসজিদ গুলোর অবস্থা আরো ভয়াবহ। এভাবে চলতে থাকলে যখন বৃদ্ধ লোক গুলি মারা যাবে তখন মসজিদ গুলোতে নামায পড়তে আসবে কারা ? তাছাড়া নামায পড়তে হলে কোরান পড়তে হয়। আর আল-কোরান অবশ্যই তাজবীদ সহকারে পড়তে হবে। আরবী ভাষার কয়েকটি অক্ষর আছে যে গুলো উচচারন করা একটু কঠিন। ভালো আলেমের কাছ থেকে শিখতে হয়। বৃদ্ধরা তো এগুলি শিখেও নাই আর এই বয়সে এগুলি শিখা খুব কঠিন। আর যুবকদের কথা আর কি বলবো? তাদের তো ইসলামের প্রতি কোন আগ্রহই নেই। আমার বয়স ২৩ বছর। আমি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালইয়ের পদার্থ বিঞ্জান বিভাগের ৪র্থ বর্ষে পড়ছি। সেশন:২০০৫-০৬। ইসলাম চর্চার কারনে আমি নিজেই পুলিশি ঝামেলাই পড়েছিলাম। বাংলাদেশের মানুষদের নামায না পড়ার আর একটি কারন হলো তারা আল-কোরআন অর্থ সহকারে পড়েনা। শুধু তোতা পাখির মত মুখস্থ করে পড়ে। সূরা বাকারার সুদ নিষিদ্ধের আয়াত পড়ে আবার কিছুক্ষন পড়ে সুদের কারবারে লিপ্ত হয়ে পড়ে। যেভাবে চলছে সেভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের ইসলামের অবস্থা খুব খারাপ হবে। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা রহমত করুক বাংলাদেশের মানুষদের প্রতি।
আপনাদের কে ধন্যবাদ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনাদের কে উত্তম প্রতিদান দিক। in Facebook I have an account by that- Farabi1924@gmail.com.
আপনাদের কে ধন্যবাদ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনাদের কে উত্তম প্রতিদান দিক। in Facebook I have an account by that- Farabi1924@gmail.com.
ইসলাম ধর্ম কি সত্যি ?
ছোট বেলা থেকেই আমার মনে একটা প্রশ্ন আসতো যে ইসলাম ধর্ম সত্যি কিনা ? কারণ চারিদিকে এত ধর্মের ছড়াছড়ি। ক্লাস 7 এ পড়ার সময় একটা বই পেলাম। বইটার নাম হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম বই টা পড়ে বুদ্ধি একটু খুললো। তো দেখলাম পৃথিবীতে মোট ৪ টি ধর্ম আছে। ইসলাম, হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ। শিখ ধর্ম টা মূলত হিন্দু ও ইসলামের সংমিশ্রন। এদের মাঝে খ্রিষ্টান ধর্মের প্রবর্তক হলেন যিশু খ্রিষ্ট যাকে আমরা হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম হিসাবে বলি। হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম এর মায়ের নাম মরিয়ম যাকে খ্রিষ্টানরা মাতা মেরী হিসাবে ডাকে। কোরানে মরিয়ম নামে একটি সূরা আছে। আবার আল-ইমরান নামেও একটি সূরা আছে যেখানে হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম সম্পর্কে অনেক কথা আছে। হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম এর নানার নাম হচ্ছে ইমরান। তো দেখলাম আমরা হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম কে ১ জন রাসূল হিসাবে স্বীকার করলেও খ্রিষ্টানরা আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে স্বীকার করে না। তবে খ্রিষ্টানরা মুসা আলাইহিস সাল্লাম কে ১ জন রাসূল হিসাবে স্বীকার করে। ইহুদী ধর্মের প্রবর্তক হলেন মূসা আলাইহিস সাল্লাম যাকে আমরা ১ জন রাসূল হিসাবে মানি। আল-কোরানে বনী ইসরাঈল নামে এক টি সূরা আছে যেখানে ইহুদী সম্প্রদায় সম্পর্কে অনেক আলোচনা করা হয়েছে। আবার ইহুদীরা হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম কে ১ জন রাসূল হিসাবে স্বীকার করে না। তারা হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম কে জারজ সন্তান বলে, নাউযুবিল্লাহ। এ নিয়ে মধ্য যুগে ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে অনেক যুদ্ধও হয়েছে। তবে মজার ব্যাপার হলো ইহুদী ও খ্রিষ্টান রা উভয়েই হযরত ইবরাহিম আলাইহিস সাল্লাম কে খুব শ্রদ্ধা করে। আমরা মুসলমানেরাও হযরত ইবরাহিম আলাইহিস সাল্লাম কে খুব শ্রদ্ধা করি। তো দেখা যাচ্ছে আমরা মুসলমানেরা সকল নবী রাসূল কে শ্রদ্ধার সাথে স্বীকার করি। যেটা আল-কোরানে সূরা বাকারার ২৮৪ নং আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন। কিন্তু খ্রিষ্টান ও ইহুদীরা আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে স্বীকার করে না। এখানেও বুঝা যাচ্ছে যে ইসলাম সত্য, কারণ ইসলাম সত্য বলেই মুসলমান রা সকল নবী রাসূল কে শ্রদ্ধার সাথে স্বীকার করে। যদি মুসলমান রা যে কোন নবী-রাসূল কে অস্বীকার করতো তাহলেই ইসলামের সত্যতার ব্যাপারে প্রশ্ন দেখা যেতো। কিন্তু আমরা মুসলমান রা সকল নবী রাসূল কে শ্রদ্ধার সাথে স্বীকার করতে বাধ্য। তাই ইসলাম সত্য।
i am Farabi, student of Physics in Chittagong University from Bangladesh.
my mobile- +8801195426050. in Facebook i have an account by that- Farabi1924@gmail.com
i am Farabi, student of Physics in Chittagong University from Bangladesh.
my mobile- +8801195426050. in Facebook i have an account by that- Farabi1924@gmail.com
আল- কোরআন এর কতিপয় আয়াতের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ, ১ম পর্ব
The Big Bang Theory:
“ অবিশ্বাসীরা কি লক্ষ্য করে দেখে না যে, নভোমন্ডল এবং ভূ-মন্ডল (একটি বস্তুর ন্যায় ) পরস্পর সংযুক্ত ছিল ? অতঃপর আমরা এদের ভেঙ্গে বিছিন্ন করে দিয়েছি। (সুরা আম্বিয়া-৩০)। বিশেষ দ্রষ্টব্য : আরবী ভাষায় আমরা শব্দ টি সম্মানবাচক সর্বনাম অর্থে ব্যবহৃত হয়।
মহাবিশ্বের সম্প্রসারণঃ
“ প্রবল ক্ষমতা বলে আমরা আকাশ সৃস্টি করেছি এবং অবশ্যই তা সম্প্রসারণ করে চলেছি।’’ ( সূরা যারিয়াত-৪৭ )
সৃষ্টির নির্ভুল অনুপাতঃ
“ তিনিই সর্বময় সত্ত্বা যিনি নভোমন্ডল ও ভূ- মন্ডল সৃস্টি করেছেন নির্ভুল অনুপাতে- ” (সূরা আনয়াম-৭৩)
“ আল্লাহ পাক সঠিক অনুপাতে আকাশ মন্ডল ও পৃথিবীমন্ডল সৃস্টি করেছেন। অবশ্যই যারা বিশ্বাস রাখে তাদের জন্য এতে রয়েছে প্রমাণ-” (সূরা আনকাবুত-৪৪)।
Closed Big Bang: “ সে দিন আমরা মহাবিশ্ব গুটিয়ে নেব যেমনি করে গুটিয়ে নেয়া হয় লিখিত বইপত্র। আর প্রথমবার সৃস্টি করার সময় আমরা যেভাবে আরম্ভ করেছিলাম অনুরুপভাবে তা পুনরাবৃত্তি
করা হবে- ( সূরা আম্বিয়া ১০৪)
মহাকর্ষ বলঃ
“ নিশ্চয় আল্লাহ নভোমন্ডল এবং ভূ- মন্ডলকে এমনভাবে ধারণ করে রেখেছেন যার ফলে ওগুলি বিচ্ছন্ন হয়ে পতিত হয় না- ( সূরা ফাতির-৪১) ”
“ মহাকাশের সকল বস্তু তার কক্ষপথে ঘুরে বেড়ায়- (সুরা ইয়াসীন-৪০)
পৃথিবীর আহ্নিক ও বার্ষিক গতিঃ
“ তোমরা কি দেখনা মহানুভব প্রভু রাতকে দিনের উপর এবং দিনকে রাতের উপর প্রবাহিত করেন। আর তিনি চাঁদ এবং সূর্যকে নিয়ন্ত্রন করে রেখেছেন। প্রত্যেকে নিজ কক্ষপথে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত চলতে থাকবে। ( সূরা লোকমান-২৯ )
তথ্যসূত্রঃ
১- বিজ্ঞানময় কোরান, লেখকঃ মোহাম্মাদ আবু তালেব, ঢাকা বুক কর্ণার।
২- আল-কোরান দ্যা চ্যালেঞ্জ, লেখক কাজী জাহান মিয়া, মদীনা পাবলিকেশন্স।
i am Farabi, student of Physics in Chittagong University from Bangladesh.
my mobile- +8801195426050. in Facebook i have an account by that- Farabi1924@gmail.com
“ অবিশ্বাসীরা কি লক্ষ্য করে দেখে না যে, নভোমন্ডল এবং ভূ-মন্ডল (একটি বস্তুর ন্যায় ) পরস্পর সংযুক্ত ছিল ? অতঃপর আমরা এদের ভেঙ্গে বিছিন্ন করে দিয়েছি। (সুরা আম্বিয়া-৩০)। বিশেষ দ্রষ্টব্য : আরবী ভাষায় আমরা শব্দ টি সম্মানবাচক সর্বনাম অর্থে ব্যবহৃত হয়।
মহাবিশ্বের সম্প্রসারণঃ
“ প্রবল ক্ষমতা বলে আমরা আকাশ সৃস্টি করেছি এবং অবশ্যই তা সম্প্রসারণ করে চলেছি।’’ ( সূরা যারিয়াত-৪৭ )
সৃষ্টির নির্ভুল অনুপাতঃ
“ তিনিই সর্বময় সত্ত্বা যিনি নভোমন্ডল ও ভূ- মন্ডল সৃস্টি করেছেন নির্ভুল অনুপাতে- ” (সূরা আনয়াম-৭৩)
“ আল্লাহ পাক সঠিক অনুপাতে আকাশ মন্ডল ও পৃথিবীমন্ডল সৃস্টি করেছেন। অবশ্যই যারা বিশ্বাস রাখে তাদের জন্য এতে রয়েছে প্রমাণ-” (সূরা আনকাবুত-৪৪)।
Closed Big Bang: “ সে দিন আমরা মহাবিশ্ব গুটিয়ে নেব যেমনি করে গুটিয়ে নেয়া হয় লিখিত বইপত্র। আর প্রথমবার সৃস্টি করার সময় আমরা যেভাবে আরম্ভ করেছিলাম অনুরুপভাবে তা পুনরাবৃত্তি
করা হবে- ( সূরা আম্বিয়া ১০৪)
মহাকর্ষ বলঃ
“ নিশ্চয় আল্লাহ নভোমন্ডল এবং ভূ- মন্ডলকে এমনভাবে ধারণ করে রেখেছেন যার ফলে ওগুলি বিচ্ছন্ন হয়ে পতিত হয় না- ( সূরা ফাতির-৪১) ”
“ মহাকাশের সকল বস্তু তার কক্ষপথে ঘুরে বেড়ায়- (সুরা ইয়াসীন-৪০)
পৃথিবীর আহ্নিক ও বার্ষিক গতিঃ
“ তোমরা কি দেখনা মহানুভব প্রভু রাতকে দিনের উপর এবং দিনকে রাতের উপর প্রবাহিত করেন। আর তিনি চাঁদ এবং সূর্যকে নিয়ন্ত্রন করে রেখেছেন। প্রত্যেকে নিজ কক্ষপথে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত চলতে থাকবে। ( সূরা লোকমান-২৯ )
তথ্যসূত্রঃ
১- বিজ্ঞানময় কোরান, লেখকঃ মোহাম্মাদ আবু তালেব, ঢাকা বুক কর্ণার।
২- আল-কোরান দ্যা চ্যালেঞ্জ, লেখক কাজী জাহান মিয়া, মদীনা পাবলিকেশন্স।
i am Farabi, student of Physics in Chittagong University from Bangladesh.
my mobile- +8801195426050. in Facebook i have an account by that- Farabi1924@gmail.com
Thursday, April 7, 2011
Thursday, February 17, 2011
Islam-Quran-Hadis: Bengali Literature about prophet Muhammad SaWS
Islam-Quran-Hadis: Bengali Literature about prophet Muhammad SaWS: "রাসুলুল্লাহ! সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে শেখ সাদীর একটি বিখ্যাত কবিতাঃ তাবৎ পূর্ণতা নিয়ে শীর্ষে হয়েছেন উপনীত অপার সৌন্দর্য্য ত..."
Bengali Literature about prophet Muhammad SaWS
রাসুলুল্লাহ! সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে শেখ সাদীর একটি বিখ্যাত কবিতাঃ
তাবৎ পূর্ণতা নিয়ে শীর্ষে হয়েছেন উপনীত
অপার সৌন্দর্য্য তিনি আলোকিত করেছেন তমসাকে
আশ্চর্য চরিত্র তার অতুলনীয় সৌন্দরর্য মন্ডিত
রাহমাতুললিল আলামিন, হাজার সালাম তাকে।
প্রিয়ার রুপ কদর্য হয়ে যাবে,
ভরা চন্দ্র অমাবস্যার মাঝে হারিয়ে যাবে,
প্রকৃতি খরা মাটিতে বিবর্ণ হয়ে যাবে,
কিন্তু মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম;
তোমার সৌন্দর্য্য রয়ে যাবে যুগ থেকে যুগান্তরে।
তাবৎ পূর্ণতা নিয়ে শীর্ষে হয়েছেন উপনীত
অপার সৌন্দর্য্য তিনি আলোকিত করেছেন তমসাকে
আশ্চর্য চরিত্র তার অতুলনীয় সৌন্দরর্য মন্ডিত
রাহমাতুললিল আলামিন, হাজার সালাম তাকে।
প্রিয়ার রুপ কদর্য হয়ে যাবে,
ভরা চন্দ্র অমাবস্যার মাঝে হারিয়ে যাবে,
প্রকৃতি খরা মাটিতে বিবর্ণ হয়ে যাবে,
কিন্তু মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম;
তোমার সৌন্দর্য্য রয়ে যাবে যুগ থেকে যুগান্তরে।
Tuesday, February 15, 2011
Bengali poem
রাসুলুল্লাহ! সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি নিবেদিত এক টি কবিতাঃ
হে মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
তোমার বিরহে আমি যেন বিবর্ণ শুস্ক হলুদ তৃণলতা,
আমি ছিলাম সৌখিন আসবাবপত্র,
তোমার ভালোবাসায় আমি যেনো বিদগ্ধ কাঠ কয়লা।
আমার হৃদয় তোমার প্রতি গভীর ভালোবাসায় আচ্ছন্ন,
তোমার মুখচ্ছবি, অলক, নেত্রের সৌন্দর্যের পিপাসায়
আমি পিপাসিত, তৃষনার্ত।
শয়নে, স্বপনে, অধ্যয়নে, জাগরনে
শুধু তোমার নাম, স্মৃতি, কথা মাথার ভিতর ‘বোধ’
এর ন্যায় ঘোরে।
হে মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
তোমার বিরহে আমি যেন বিবর্ণ শুস্ক হলুদ তৃণলতা,
আমি ছিলাম সৌখিন আসবাবপত্র,
তোমার ভালোবাসায় আমি যেনো বিদগ্ধ কাঠ কয়লা।
আমার হৃদয় তোমার প্রতি গভীর ভালোবাসায় আচ্ছন্ন,
তোমার মুখচ্ছবি, অলক, নেত্রের সৌন্দর্যের পিপাসায়
আমি পিপাসিত, তৃষনার্ত।
শয়নে, স্বপনে, অধ্যয়নে, জাগরনে
শুধু তোমার নাম, স্মৃতি, কথা মাথার ভিতর ‘বোধ’
এর ন্যায় ঘোরে।
Monday, February 14, 2011
did Paris Hilton convert in Islam ?
i am a follower of Paris Hilton in Twitter. but i do not get any news about that She convert in Islam. i also go her officially website: http://www.parishilton.com/ but not get any information about that. so it is a false news. do not believe that.
Tuesday, January 11, 2011
hadis
The Prophet Muhammad صلى الله عليه وسلم said: "The feet of a servant will not move on the Day of Judgment until he has been questioned about four things: his life - how he spent it, his knowledge - how he acted upon it, his wealth - where he earned it and how he spent it, and his body - how he used it."
Tirmidhi, Kitab sifat al Qiyamah wal Raqa'iq
Tirmidhi, Kitab sifat al Qiyamah wal Raqa'iq
Saturday, January 1, 2011
Hadith
The Messenger of Allah صلى الله عليه وآله وسلم said, "Indeed Allah gathered up the earth for me so that I saw its eastern and western parts, and indeed the dominion of my Ummah will reach what was gathered up for me from it."
Subscribe to:
Posts (Atom)